পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী সাবের হোসেন চৌধুরী বলেছেন, পরিবেশ দূষণ নিয়ন্ত্রণ কর্মকাণ্ডে চ্যালেঞ্জের মাত্রা অনেক বেশি হলেও মানুষের প্রত্যাশা পূরণ করতে হবে। মানুষের আশার জায়গা নষ্ট করা যাবে না। জনগণ কোনো অভিযোগ দিলে দ্রুততম সময়ে তা নিষ্পত্তি করতে হবে।তিনি বলেন, সরকারি কর্মসূচিগুলো যাতে পরিবেশবান্ধবভাবে হয়, তা নিশ্চিত করতে হবে। জনস্বাস্থ্য সুরক্ষার বিষয়টি নিশ্চিত করতে নিজ নিজ দায়িত্ব যথাযথভাবে পালন করতে হবে।
গতকাল সোমবার (১৫ এপ্রিল) বাংলাদেশ সচিবালয়ে মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে অনুষ্ঠিত বিশেষ সভায় মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তাদের উদ্দেশে দিকনির্দেশনামূলক বক্তব্যে পরিবেশমন্ত্রী এসব কথা বলেন।
সাবের হোসেন চৌধুরী বলেন, একবার ব্যবহার্য প্লাস্টিকের ব্যবহার রোধ এবং পরিবেশ সম্মত উপাদানে ব্যানার-ফেস্টুন তৈরি করার বিষয়টি নিশ্চিত করতে হবে। পরিবেশবান্ধব পৌরসভা, জিরো ওয়াস্ট ভিলেজ বাস্তবায়ন করতে হবে। শিক্ষাব্যবস্থার মাধ্যমে পরিবেশ বিষয়ক সচেতনতা বৃদ্ধি করতে হবে। পরিবেশ, বন, জলবায়ু পরিবর্তন ও জীব বৈচিত্র্য ইত্যাদি বিষয় আগামী ২০২৫ সালে পাঠ্যপুস্তকে অন্তর্ভুক্ত করার প্রয়োজনীয় উদ্যোগ নেওয়ার জন্য তাগিদ দেন তিনি।
সভায় মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. ফারহিনা আহমেদ, অতিরিক্ত সচিব (প্রশাসন) ইকবাল আব্দুল্লাহ হারুন, অতিরিক্ত সচিব (উন্নয়ন) মো. মোশারফ হোসেন, অতিরিক্ত সচিব (পদূনি) তপন কুমার বিশ্বাস, অতিরিক্ত সচিব (উন্নয়ন) ড. ফাহমিদা খানম, পরিবেশ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ড. আবদুল হামিদসহ মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
