আসাদুজ্জামান নূর বলেন, ‘এই দেশের জনগণ আজকে আশ্বস্ত বোধ করছেন, তারা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ওপরে আস্থা রেখেছেন, এবং বিশ্বাস করেছেন যে, তাঁর নেতৃত্বেই একমাত্র বাংলাদেশের এগিয়ে যাওয়া সম্ভব। তাঁর আর কোনো বিকল্প নেই’।
দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্রের কথা ইঙ্গিত করে তিনি বলেন, ‘কোনো ষড়যন্ত্রই মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধুকন্যা দেশরত্ম শেখ হাসিনার অপ্রতিরোধ্য জয়যাত্রাকে প্রতিহত করতে পারেনি। জনগণের অকুণ্ঠ সমর্থনের মধ্য দিয়ে তিনি আবারও রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব নিয়েছেন। ২০০৯ সাল থেকে একটানা ক্ষমতায় থেকে এই পিছিয়ে পড়া বাংলাদেশ, অভাবের বাংলাদেশ, মঙ্গার উত্তরবঙ্গ সমস্তকিছু মলিনতাকে মুছিয়ে দিয়ে তিনি একটা উজ্জ্বল ভবিষ্যতের দিকে বাংলাদেশকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন।’
নেতাকর্মীদের উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘মনে রাখতে হবে যারা স্বাধীনতা বিরোধী সাম্প্রদায়িক শক্তি, তারা কিন্তু নিশ্চুপ বসে থাকবে না।
এ সময় সেখানে অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি দেওয়ান কামাল আহমেদ, সাধারণ সম্পাদক মমতাজুল হক, সহসভাপতি মো. হাফিজুর রশিদ মঞ্জু, সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান শাহিদ মাহমুদ, সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আবুজার রহমান, সাধারণ সম্পাদক ওয়াদুদ রহমান, পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি মসফিকুল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক আরিফ হোসেন মুন, জেলা কৃষক লীগের সাধারণ সম্পাদক আজাহারুল ইসলাম, জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি মনিরুল হাসান শাহ্, সাধারণ সম্পাদক মাসুদ সরকার প্রমুখ।
আসাদুজ্জামান নূর ২০০১ সালে এ আসনে আওয়ামী লীগের হয়ে প্রথমবার সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। সেই থেকে ব্যাপক জনপ্রিয়তা নিয়ে টানা পঞ্চমবারের মতো সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন।