গেল বছরের তুলনায় চলতি বছর এখন পর্যন্ত ২৫০০ টনেরও বেশি আম রফতানি হয়েছে। এ সময়ে ৩৩টি দেশে ফলটি চালান করা হয়েছে।রফতানিকারকরা বলছেন, প্যাকেজিং ও পরিবহন ব্যবস্থা উন্নত করে বিভিন্ন দেশের সুপারশপে ঢুকতে পারলে এ খাত থেকে প্রচুর বৈদেশিক মুদ্রা আয় করা সম্ভব হবে।
ভেজিটেবিল অ্যা ফ্রুটস অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক মো. মনসুর বলেন, আন্তর্জাতিক মানের প্যাকেটজাতকরণ, পাশাপাশি ট্রান্সপোর্টের ক্ষেত্রে নজর দিতে হবে। অর্থাৎ এয়ারলাইন্সের কার্গো এবং হ্যান্ডেলিং ব্যবস্থার মান আরো সহজলভ্য ও উন্নত করতে হবে। এছাড়া বিমানের পরিবহন ভাড়া কমাতে হবে। রফতানি কার্গের জন্য বিমানের বরাদ্দকৃত জায়গা বৃদ্ধি করতে হবে।
এদিকে বিশ্ববাজারে আমের চাহিদার সঙ্গে রয়েছে প্রতিযোগিতাও। তাই পরিকল্পিতভাবে রপ্তানিযোগ্য আম উৎপাদন করার কথা জানালেন সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা।
রফতানিযোগ্য আম উৎপাদন প্রকল্পের পরিচালক মোহাম্মদ আরিফুর রহমান বলেন, বিশ্ববাজারে আমদের আমের চাহিদা আছে। সরকার চাহিদার ভিত্তিতে রফতানি বৃদ্ধি করতে চাচ্ছে। যদি উৎপাদিত আমের বড় একটি অংশ রফতানি করা যায়, তাহলে বৈদেশিক আয় অনেকটা বৃদ্ধি পাবে। এ বছর আমের রফতানি লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ৪ হাজার টনেরও বেশি।