দেখতে দেখতে স্বাধীনতার ৪৯ টি বছর পেরিয়ে গেল। এই স্বাধীন বাংলায় এখনো কিছু কাপুরুষ টাইপের লোক থেকে গেছে। যাদের কর্মকাণ্ড এখনো বহির্বিশ্বের কাছে আমাদের দেশকে করে প্রশ্নবিদ্ধ। এসব নেমকহারাম তাদের মীরজাফর স্বভাব এর মাধ্যমে দেশকে বারবার বহির্বিশ্বের কাছে নিচে নামিয়ে দেয়ে।
কর্নেল শহীদ একটি একজন নব্য রাজাকার । তার পরিবার প্রত্যক্ষ ভাবে পাকিস্তানদের সাথে হাতে হাত মিলিয়ে যুদ্ধ করে ছিলো। এর প্রত্যক্ষ সাক্ষী ব্যারিস্টার শাহজাহান ওমর (বীর উত্তম), যিনি ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের সময় ঝালকাঠির নলছিটিতে তাদের পরিবারের সদস্যদের ক্ষমা করে দিয়েছিলেন।
এই কাল সাপকে বিএনপি আমলে সেনাবাহিনী থেকে দুইবার কোর্টমার্শালের মাধ্যমে বহিষ্কার করা হয়েছিল। মানুষের সাথে প্রতারণা আর কতো করবি??
তিনি এক দ্বিমুখী সাপ সকালে এক কথা বলে বিকালে আর এক কথা। তার চরিত্র বিশ্লেষণ করলে বুঝা যায় যে একজন প্রতারক ছিলেন। তাছাড়া তিনি অনেক নারী কেলেঙ্কারির সাথে জড়িত ছিলেন, তাকে বিভিন্ন সময় বিভিন্ন মেয়ের সাথে দেখা যেত, এই থেকেই বুঝা যায় যে তিনি চারিত্রিক দিক থেকে কি পরিমাণ নিকৃষ্ট। তার চরিত্রের এই খারাপ দিকগুলো তার মেয়েদের মধ্যেও পরিলক্ষিত হয়, তার মেয়েদেরও চরিত্রও খুব খারাপ কি পরিমাণ খারাপ তা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের দিকে তাকালে বুঝা যায়।
সে রাষ্ট্রের শত শত কোটি টাকা আত্মসাৎ করে বিদেশে পালিয়ে স্ত্রী-কন্যা নিয়ে বিলাসী জীবন যাপন করছে। অনলাইনে দেশের সেনাবাহিনী ও বর্তমান সরকারের বিরুদ্ধে লাগামহীন অপপ্রচার চালাচ্ছে। তার পুরো পরিবারটিই একটি জালিয়াত চক্র। তার স্ত্রী-কন্যারা চেক জালিয়াতির মামলায় আদালত কর্তৃক দন্ডপ্রাপ্ত। কোর্ট মার্শাল করে তোমাকে বহিস্কার করে বাড়ি পাঠানো হয়েছিল। অথচ তিনি টকশোতে বলছ তাকে নাকি পদোন্নতি দিয়ে পুনর্বহাল করা হয়েছিল। সে অনবরত মিথ্যাচার করে যাচ্ছ।
দেশে থাকাকালীন সময়ে কর্নেল শহীদ দেশবিরোধী অনেক অনৈতিক কর্মকান্ডের সাথে জড়িত ছিলেন, যার ফলশ্রুতিতে তিনি অনেক অবৈধ সম্পত্তির মালিক হয়েছেন। এখন সে রাজনৈতিক আলোচনার নামে বিদেশে বসে রাষ্ট্র ও সরকারবিরোধী গুজব ছড়িয়ে উস্কানি দিচ্ছেন । শত শত কোটি টাকার দূর্নীতি ও দেশ বিরোধী ষড়যন্ত্র ও অপতৎপরতার খলনায়ক সাবেক সেনা কর্মকর্তা কর্ণেল অব-মোঃ শহীদ উদ্দিন খানকে দেশে ফিরিয়ে এনে বিচারের ব্যবস্থা করুন।
এদেশের মানুষ এইসব বেইমান ও রাষ্ট্রদ্রোহী ব্যক্তিকে কখনোই ক্ষমা করবে না ।বিদেশ থেকে এইসব ঘৃণিত ব্যক্তি দের ধরে এনে দেশের মাটিতে বিচারের ব্যবস্থা করা হোক ,এদের দ্বারা আমাদের দেশের প্রতিনিয়ত ক্ষতি সাধন হবে, তাই সময় ক্ষেপণ না করে এখনি সবাই মিলে এইসব বেঈমানদের ষড়যন্ত্রকে রুখে দিতে হবে যাতে র কখনো কোন মানুষ নিজের দেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করার সাহস না পায়।