আওয়ামী লীগের তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক ড. সেলিম মাহমুদ বলেন, যে ৪টি কারণে বিএনপি বিপর্যয়ের মুখে পড়েছে সেই কারণগুলো হচ্ছে- এক, বিএনপি’র বিগত কয়েক বছরের রাজনীতির মূল লক্ষ্য ছিল তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচন।
কচুয়া উপজেলার ১০ নম্বর উত্তর গোহট ইউনিয়ন এবং ১২ নম্বর আশরাফপুর ইউনিয়নে আওয়ামী লীগ আয়োজিত উঠান বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন- চাঁদপুর জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি ও কচুয়া আওয়ামী লীগের দীর্ঘদিনের সভাপতি আইয়ুব আলী পাটোয়ারী, কচুয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সোহরাব হোসেন চৌধুরী সোহাগ, কচুয়া পৌরসভার মেয়র ও উপজেলা যুবলীগের সভাপতি নাজমুল আলম স্বপন, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক জিয়াউর রহমান হাতেম, উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান ও পৌর যুবলীগের সভাপতি মাহবুব আলম, ১০ নং উত্তর গোহট ইউনিয়নের চেয়ারম্যান কবির হোসেন, ১২ নং আশ্রাফপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান রেজাউল মাওলা হেলাল, ৬ নং উত্তর কচুয়া ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আখতার হোসেন, ৪ নং পালাখাল মডেল ইউনিয়নের চেয়ারম্যান হাবিব মজুমদার জয়, জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য জোৎস্না আক্তার, ৯ নং ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান আহসান হাবিব জুয়েল, ৪ নং ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি আহাদ মিয়া, সাধারণ সম্পাদক উমর ফারুক, ১২ নং আশ্রাফপুর ইউনিয়নে উঠান বৈঠক আয়োজনের সমন্বয়কারী আওয়ামী লীগ নেতা ওমর ফারুক শামীম, সেন্ট্রাল ওমেনস কলেজের প্রিন্সিপাল শফিকুল ইসলাম, পালাখাল রোস্তম আলী ডিগ্রি কলেজের প্রিন্সিপাল নজরুল ইসলাম, উপজেলা ছাত্রলীগের আহবায়ক সালাহউদ্দিন সরকার ও যুগ্ম আহ্বায়ক বৃন্দ, ১০নং ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি বিজন সরকার, সহ-সভাপতি মো. শরিফ উল্লাহ, শ্রমিক লীগের আহবায়ক খোকন মিয়া, আওয়ামী লীগ নেতা আখতার হোসেন রানা, আওয়ামী লীগ নেতা সোহাগ মিয়া, আওয়ামী লীগ নেতা অ্যাডভোকেট শওকত তুহিন, ১২ নং ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শামসুদ্দিন সৈকত, ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ নেতা এরশাদুর রহমান, জগতপুর বাজার ব্যাবসায়ী সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক মো. ইদ্রিস মিয়াজি প্রমুখ।