logo
Thursday , 1 December 2022
  1. সকল নিউজ

‘সোহরাওয়ার্দীতে নির্বিঘ্নে সমাবেশ করতে পারে বিএনপি, কিন্তু তাদের গন্ডগোলের উদ্দেশ্য’

প্রতিবেদক
admin
December 1, 2022 9:50 am

তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, সরকার তো কাউকে গন্ডগোল সৃষ্টি ও সারা দেশ থেকে অগ্নিসন্ত্রাসীদের জড়ো করে ঢাকা শহরে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করার জন্য অনুমতি দিতে পারে না। বিএনপির শান্তিপূর্ণ সমাবেশ করার ক্ষেত্রে সরকার সহযোগিতা করার উদ্দেশ্যেই তাদের সোহরাওয়ার্দী উদ্যান বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে।

বুধবার সচিবালয়ে চলচ্চিত্র ও প্রকাশনা অধিদপ্তর (ডিএফপি) প্রকাশিত ‘বাংলাদেশ ডেল্টা প্ল্যান ২১০০’ ইংরেজি গ্রন্থ এবং তথ্য অধিদপ্তর প্রকাশিত ‘সমৃদ্ধির সোপানে স্বদেশ’ বইয়ের মোড়ক উন্মোচন শেষে বিএনপির সমাবেশ নিয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী এসব কথা বলেন। 

মন্ত্রণালয়ের সচিব হুমায়ুন কবীর খোন্দকার, প্রধান তথ্য অফিসার শাহেনুর মিয়া, ডিএফপির পরিচালক মোহাম্মদ আলী সরকার এ সময় বক্তব্য দেন। 

সম্প্রচারমন্ত্রী বলেন, সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ৮ ডিসেম্বর ছাত্রলীগের সম্মেলন ছিল, সেটি এগিয়ে এনে ৬ ডিসেম্বর করা হয়েছে। যাতে বিএনপি সেখানে নির্বিঘ্নে সমাবেশ করতে পারে। কিন্তু তাদের উদ্দেশ্য তো ভিন্ন। একটি গন্ডগোল লাগানো।

তিনি বলেন, অবশ্যই জনগণের জানমালের নিরাপত্তা বিধান করার স্বার্থে, শান্তি-স্থিতি বজায় রাখার স্বার্থে সরকারকে ব্যবস্থা নিতে হয়। এ ক্ষেত্রেও তারা যদি চূড়ান্তভাবে প্রত্যাখ্যান করে নয়াপল্টনেই সমাবেশ করার জন্য তাদের অবস্থান ব্যক্ত করে, সে ক্ষেত্রে সরকার কঠোর অবস্থান ব্যক্ত করবে। আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের আমরা অনুরোধ জানিয়েছি সতর্ক দৃষ্টি রাখার জন্য। দেশে যাতে কেউ বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করতে না পারে, সেজন্য তারা ওয়ার্ডে ওয়ার্ডে সতর্ক পাহারায় থাকবে এবং প্রয়োজনে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিকারীদের বিরুদ্ধে পুলিশ ও জনগণকে সঙ্গে নিয়ে প্রতিহত করবে।

এর আগে বইমোড়ক উন্মোচনকালে ড. হাছান বলেন, সমগ্র পৃথিবীতে খাদ্যপণ্যের দাম লাফিয়ে লাফিয়ে বেড়েছে। আমাদের দেশেও বেড়েছে কিন্তু অন্যান্য দেশের তুলনায় অনেক ক্ষেত্রে কম। আর করোনা মহামারির মধ্যেই আমাদের মাথাপিছু আয় ভারতকে ছাড়িয়ে ৩ হাজার ডলার ছুঁয়েছে। পদ্মা সেতু হয়েছে এবং মেগা প্রকল্প মেট্রোরেল, কর্ণফুলী নদীর তলদেশে বঙ্গবন্ধু টানেলের কাজও সমাপ্তির পথে। অর্থাৎ যে যাই বলুক, সত্যিকার অর্থেই সমৃদ্ধির সোপানে বাংলাদেশ। এ সমৃদ্ধিকে টেকসই করতে আগামী একশ বা আশি বছর পরে আমরা বাংলাদেশকে কেমন দেখতে চাই, কি রকম হওয়া উচিত, সেই লক্ষ্যেই দূরদর্শী প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আমরা ব-দ্বীপ পরিকল্পনা ২১০০ প্রণয়ন করেছি।

সচিব হুমায়ুন কবীর বলেন, ইউক্রেন যুদ্ধ ও মহামারির ধকলে বিশ্বমন্দার এ পরিস্থিতিতে ভালো থাকার অন্যতম প্রধান উপায় হচ্ছে উৎপাদন। সে জন্যই প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, দেশে এক ইঞ্চি জমিও যেন অনাবাদি না থাকে। বাংলাদেশ ইতোমধ্যেই অভূতপূর্ব উন্নতি অর্জন করেছে। অনাগত প্রজন্মের জন্য টেকসই সমৃদ্ধ বাংলাদেশ রেখে যেতে আমরা ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করব।

সর্বশেষ - সকল নিউজ

আপনার জন্য নির্বাচিত

দুদকের মামলায় স্বাস্থ্যের আজাদ ও রিজেন্ট শাহেদের বিচার শুরু

ডেঙ্গুতে প্রাণ হারালেন আরও ৯ জন

নতুন ভিসানীতি নিয়ে ভয়ের কিছু নেই: পিটার হাস

আনসার আল ইসলামের ৬ সদস্য গ্রেফতার

মূল্যস্ফীতির ভয়ঙ্কর প্রভাব, ব্রিটিশদের প্রকৃত আয়ে শত বছরের সর্বোচ্চ পতনের শঙ্কা

এ বছর বিশ্বব্যাপী মূল্যস্ফীতি কমে আসার পূর্বাভাস আইএমএফের

শেখ হাসিনার লক্ষ্য চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করা : রেলপথ মন্ত্রী

নিজেদের ব্যর্থতা ঢাকতে দেশে অশান্তি সৃষ্টি করতে চায় বিএনপি

‘বিএনপি এনেছিল চোরের স্বীকৃতি, শেখ হাসিনা এনেছে ২৬টি পদক’

২০৪১ সালের মধ্যে স্মার্ট বাংলাদেশ নিশ্চিত করবো : ভূমিমন্ত্রী