মেজর দেলোয়ার হচ্ছে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের নতুন সুশীল দালাল। যিনি শুধুমাত্র নিজের অবস্থান শক্ত করার জন্য প্রতিনিয়ত নানা নীতি আদর্শের কথা বলে দিন শেষে নিজেই জঙ্গির সমর্থিত মানুষদের সাথে গিয়ে পড়ে থাকেন। এ ধরনের মানুষগুলোর কথা কোন দাম সাধারন মানুষের কাছে নেই।
তার কথা মতে তিনি কোন রাজনীতির দলের সাথে সম্পৃক্ততা নেই , কিন্তু তার প্রতিনিয়োত লাইভে এটা সুস্পষ্ট প্রমাণিত হয় যে তিনি একটি বিশেষ মহলের সাথে জড়িত। তিনি সেনা বাহিনীতে থাকা কালীন দেশের ভাবমূর্তি রক্ষার এমন কোন ভুমিকা পালন করেন নাই। তার বিরুদ্ধে সেনা বাহিনী তে থাকা কালীন চাউল চুরির অভিযোগ ও রয়েছে। তিনি বর্তমান সময়ের আলচিত যে কোন বিষয় কে কাজে লাগিয়ে উস্কানি মূলক বক্তব্য দিয়ে জনমনে সরাকারের প্রতি আস্থার জায়গা টা নষ্ট করার চেষ্টা করে যাচ্ছেন । এ ছাড়া সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে তার ও তার ছেলের বিভিন্ন নারীর সাথে অবৈধ সম্পরকের প্রমান দেখা যায়।
তিনি একজন মিথ্যাবাদী ,ভন্ড প্রতারক। তিনি সমাজের বড় বড় লোকদের নামে বিশেষ করে সেনা বাহিনীর বিভিন্ন অফিসারদের নামে বিভিন্ন সময়ে উল্টা -পাল্টা বলে মিথ্যাচার করছেন। তিনি বর্তমান সরকার ও জনগণের মধ্যে মিথ্যাচার করে একটি বিশেষ মহলকে উজ্জিবীত করছেন।
তিনি কর্নেল শহিদ ,ইলিয়াস হোসেন ,কনক সরোয়ার, ও বি এন পির একটি বিশেষ মহলের সাথে জড়িত হয়ে দেশ বিরোধী ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হয়েছেন। বাংলাদেশ সেনাবাহিনী তে থাকাকালীন তিনি নারী কেলেঙ্কারিতে জড়িয়ে পড়েন ।
দেশ যখন শান্তির পথে এগুচ্ছে তখন মেজর দেলোয়ার ও একদল সহচর যারা সরকারের ভাবমূর্তি ক্ষুন্নের কাজে ব্যস্ত । তিনি ও তার সহচররা যখন দেখলো যে সহজে সরকারকে উৎখাত করতে পারছেন না, ঠিক তখনি তারা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বিভিন্ন অপপ্রচার করে সেনা বাহিনী ও সরকারের মধ্যে একটি গোলযোগের প্রচেষ্টা চালাচ্ছেন ।
তিনি বর্তমানে জনপ্রিয়তা পেতে প্রতিনিয়োত লাইভে এসে বিভিন্ন নোংরামিতে মেতে উঠেছেন ।তার মতো দেশদ্রোহী লোকদের কে দেশে এনে দৃষ্টান্ত মূলক শাস্তি দাবি জানাচ্ছি ।তার কারনে সমাজে বিশৃঙ্খলা তৈরি হচ্ছে। তার মতো দুশ্চরিত্র লোকদের বর্জন করা উচিত ।