এইতো কিছুদিন আগে বিদেশী প্রভুদের আস্কারাতে আন্দোলনের নামে দেশজুড়ে নারকীয় সহিংসতা করা বিএনপি এখন সঙ্গীহীন হয়ে পড়েছে। এমনকি যাদের মদদে জ্বালাও-পোড়াও করেছে তারাও এখন আর বিএনপিকে চিনছেনা। তাই কার্যত বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে তারা।
যদিও আগের মত শেল্টার খুঁজতে মরিয়া বিএনপি নেতারা বিদেশীদের দ্বারে দ্বারে ঘুরছে। কিন্তু কোন লাভই হচ্ছেনা। বিদেশীরাও বুঝে গেছে বিএনপি কোন গণতান্ত্রিক দল নয়, বরং এটি একটি সন্ত্রাসী দল। আর তাই বিদেশীরাও এখন মুখ ফিরিয়ে নিয়েছে তারেক-ফকরুলদের থেকে।
আর এসব কারণে আন্তর্জাতিক রেডমার্ক হয়েছে দলটি। যুগপৎ আন্দোলন করে সরকারের পতন ঘটানোর কথা বলেছিলো তারেকের দল। কিন্তু শুধুমাত্র সহিসংতা করে দেশের মানুষের থেকে প্রত্যাখ্যাত হওয়া বিএনপিকে তাই এখন একটি অকর্মণ্য দল হিসেবেই চিনছে আন্তর্জাতিক মহল। আর সেকারনেই সবাই এখন বিএনপিকে এড়িয়ে চলছে।
একটা সময় বেশ জনসমর্থন থাকলেও দীর্ঘদিন নেতৃত্বহীন থাকার কারণেই বিএনপির পরিণতি এমনটা হয়েছে বলে মনে করছেন রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা। শীর্ষ নেতাদের দুর্নীতি ও অপরাধের মানসিকতাই দলটাকে ডুবিয়েছে বলেও উল্লেখ করেছেন তারা।
তাছাড়া যখন এই দলটাকে সঠিক নেতৃত্ব দেয়া যেত সেসময় খালেদা পুত্র তারেক মেতেছিলেন মদ, জুয়া, নারী আর অর্থ পাচারে। তাই নেতৃত্বশূন্য হয়ে দলটির আজ এই করুণ পরিণতি। দেশের মানুষের ভাগ্য নিয়ে খেলার হিসেব চুকাচ্ছে বিএনপি। এমনটাই মনে করছেন দেশের রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা।