logo
Tuesday , 16 August 2022
  1. সকল নিউজ

জাহেলিয়াতের যুগকেও হার মানায় বিএনপির শাসনামল

প্রতিবেদক
admin
August 16, 2022 9:23 am

যুদ্ধাপরাধী, স্বাধীনতাবিরোধী চক্রের সাথে জোট বেধে ২০০১ সালের কারচুপির নির্বাচনে জয়ী হয় বিএনপি। বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের শ্রেষ্ঠ অর্জন ছিল দুর্নীতি এবং দুঃশাসন। জানা গেছে, রাষ্ট্রীয় দুর্নীতি, দুঃশাসন, সীমাহীন লুটপাটে নিজের সন্তান তারেক রহমান ও মন্ত্রী-এমপিদের পৃষ্ঠপোষকতা করে তৎকালীন নিরক্ষর প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া দেশ-বিদেশি কুখ্যাতি অর্জন করেন।

তথ্যসূত্র বলছে, ক্ষমতায় এসেই রাষ্ট্রীয় সম্পদ তছরুপ, কমিশন বাণিজ্যের নামে হাজার হাজার কোটি টাকা বিদেশে পাচার করতে তৎপর হয়ে ওঠেন খালেদাপুত্র ও বর্তমান বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। লুটপাট, মানি লন্ডারিং, কমিশন বাণিজ্য সচল রাখতে হাওয়া ভবন খুলে প্যারালাল সরকার পরিচালনা করেন তারেক রহমান। পছন্দের ঠিকাদারদের কাজ পাইয়ে দিতে কোটি কোটি টাকা কমিশন আদায় করে বিদেশে পাচার করেন তারেক-মামুনরা। তারেক রহমানের দুর্নীতি, অনাচার, দুরাচার, সীমাহীন লুটপাটের বিষয়গুলো জানতে পেরেও কোনো ব্যবস্থা নেননি বেগম জিয়া। উল্টো বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের দুর্নীতি ও লুটপাটের কথা বললে বা কেউ প্রতিবাদ করলে প্রতিবাদীর সম্পদ লুটপাট হয়ে যেত। তাদের হামলা-মামলা দিয়ে হয়রানি করা হতো। দুর্নীতি, দুঃশাসনের চিত্র তুলে ধরায় দেশব্যাপী বহ সাংবাদিক, বুদ্ধিজীবী ও সুশীল সমাজের প্রতিনিধিদের হত্যা করে বিএনপি-জামায়াতের ক্যাডাররা। বিএনপি-জামায়াত সরকারের কুশাসনে দুর্নীতি প্রাতিষ্ঠানিক রূপ ধারণ করে। ঘুষ, দুর্নীতি, কমিশন বাণিজ্য ওপেন সিক্রেটের মতো বিষয় হয়ে দাঁড়ায়।

বিএনপি-জামায়াতের আমলে জোটের ক্যাডাররা দেশের সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের মানুষের উপর অমানবিক নির্যাতন, তাদের ঘরবাড়িতে অগ্নিসংযোগ, নারী ও শিশুদের ধর্ষণ, লুটপাট করত প্রতিনিয়ত। জোট সরকারের সময় বাংলাদেশে জঙ্গিতৎপরতা এবং সন্ত্রাস উদ্বেগজনক অবস্থায় ছিল। তৎকালীন সরকারের দুঃশাসনের মধ্যে অন্যতম ছিল ২১ আগস্টের মর্মান্তিক গ্রেনেড হামলা, চট্টগ্রামের ১০ ট্রাক অস্ত্র খালাস, কিবরিয়া হত্যা, বগুড়ায় ধরা পড়া অস্ত্র ও গোলাবারুদ, দিনদুপুরে আহসান উল্লাহ মাষ্টারকে গুলি করে হত্যা, সারা দেশে একযোগে সিরিজ বোমা হামলা। এইসব বিষয় স্মৃতিতে ভেসে উঠলে আজও আতঙ্কিত হয়ে ওঠেন দেশের মানুষ। বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের সময় দেশে কোন আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা হয়নি। ঐ সময় নিজ দলের এমপি ও মন্ত্রীগণ নানা ধরনের ক্ষমতা দেখিয়ে জনগণের টাকা হাতিয়ে নিয়ে অগাধ সম্পত্তির মালিক হন এবং বিভিন্ন দেশে অর্থপাচার করেন। সেই সাথে ঐ সময় দুর্নীতি দমন কমিশন ছিল মূলত অকার্যকর। সারা দেশে আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি ছিল অস্বস্তিকর। বিরামহীন দুর্নীতি, অনাচার, রাষ্ট্রীয় সম্পদ লুটপাট, অনিয়ম বন্ধে তৎকালীন সরকারের অপারগতা দেশ ও দেশের মানুষকে বিপর্যস্ত করে তোলে।

সর্বশেষ - সকল নিউজ

আপনার জন্য নির্বাচিত

বিএনপির আন্দোলন ১০ ডিসেম্বর শেষ হয়ে গেছে: হানিফ

টানা চতুর্থবারের মতো সরকার গঠন করায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে অভিনন্দন জানালেন মমতা

দেশের অগ্রযাত্রাকে অব্যাহত রাখতে চাই : প্রধানমন্ত্রী

রেমিট্যান্স নিয়ে বিএনপি মিথ্যাচার করছে : অর্থমন্ত্রী

পিকে হালদারসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে আরও এক মামলা

পরীমনি-রাজকে ৫ দিনের রিমান্ডে চায় সিআইডি

শান্তিরক্ষীদের গুলিতে কঙ্গোয় হতাহত, ক্ষুব্ধ জাতিসংঘ মহাসচিব

দক্ষিণ এশিয়ার বৃহত্তম সার কারখানার উদ্বোধন

আগুনের ঘটনা ষড়যন্ত্র কিনা তা খতিয়ে দেখার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর

সৌদি আরব বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ উন্নয়ন অংশীদার: প্রধানমন্ত্রী