logo
Wednesday , 27 July 2022
  1. সকল নিউজ

জয় যেভাবে মা শেখ হাসিনাকে গর্বিত করেছেন

প্রতিবেদক
admin
July 27, 2022 9:26 am

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সেই ডিজিটাল বাংলাদেশের স্বপ্ন বাস্তবায়নের রূপকার তার ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয়। ২০০৯ সাল থেকেই তিনি প্রধানমন্ত্রীর তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি (আইসিটি) বিষয়ক উপদেষ্টার দায়িত্ব পালন করে আসছেন।

আর তাইতো একমাত্র ছেলেকে আনুষ্ঠানিক ধন্যবাদও জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। শত ব্যস্ততার মধ্যেও জন্মদিনে একটুখানি সময় বের করে পরম মমতায় তিনি নিজ হাতে মোরগ-পোলাওসহ অন্যান্য খাবার রান্না করেছেন কয় বছর আগে। মায়ের হাতের রান্না খেয়ে এই রান্নাকেই সবচেয়ে সেরা বলে অনুভূতি ব্যক্ত করেন জয়।

২০২১ সালে পুত্র সজীব ওয়াজেদ জয়ের ৫০তম জন্মদিনে মা হিসেবে ছেলে সম্পর্কে নানা স্মৃতিচারণ করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। মুক্তিযুদ্ধকালীন ছেলের জন্ম, নামকরণ, বেড়ে ওঠা, শিক্ষা ও ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ায় অবদানের কথা তুলে ধরেন তিনি। করোনা মহামারির কারণে জন্মদিনে মা-সন্তান একত্রিত হতে না পারার কষ্টের কথাও তুলে ধরেন তিনি।

ডিজিটাল পথে বাংলাদেশ

২০২১ সালের জন্মদিনে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘জয় সবসময় আমাকে পরামর্শ দিতো। সার্বক্ষণিক সে বলতো কম্পিউটার থেকে ট্যাক্স তুলে দিতে হবে। মানুষকে সচেতন করতে হবে। সবার কাছে সহজলভ্য করতে হবে। মানুষকে প্রশিক্ষণ দিতে হবে। এভাবে কিন্তু আমরা পরিকল্পনা নেই। এভাবেই আমাদের ডিজিটাল বাংলাদেশের যাত্রা শুরু। ’৯৬ সালে ক্ষমতায় আসার পর দেখলাম কেউ কম্পিউটার হাত দিয়ে ধরার সাহস পেত না। পড়েছিল টেবিলে। তখন আমি নির্দেশ দেই যে, প্রতিটি ফাইল এখন থেকে কম্পিউটারে আসতে হবে। তখন আমি একটা কমিটিও করে দিয়েছিলাম যে, কীভাবে এই নতুন প্রযুক্তিটা আরও ব্যাপকভাবে মানুষের মাঝে ছড়িয়ে দেওয়া যায়। তখন মানুষ আস্তে আস্তে কম্পিউটার ও ল্যাপটপ ব্যবহার করা কিছুটা শুরু করে।’

ছেলেকে আনুষ্ঠানিক ধন্যবাদ

২১ আগস্ট ২০২০, কোভিড-১৯ মহামারির মধ্যে রাষ্ট্রীয় ও দলীয় কার্যক্রম ডিজিটাল পদ্ধতিতে পরিচালনা করতে পারায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তার ছেলে ও তথ্য প্রযুক্তি উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয়কে ধন্যবাদ জানান। আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ে আয়োজিত এ আলোচনা সভায় প্রধানমন্ত্রী যোগ দেন গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে। মহামারির মধ্যে সরাসরি সভায় যোগ দিতে না পারায় নিজের দুঃখের কথা তিনি নেতাকর্মীদের বলেন।

তিনি বলেন, ‘‌আজকে ডিজিটাল বাংলাদেশ হয়েছে বলেই এটা সম্ভব হয়েছে। সে জন্য আমি জয়কে ফোন করেছিলাম। তাকে ধন্যবাদও দিয়েছি যে, তুমি যদি ডিজিটাল পদ্ধতি না করে দিতে তাহলে আজকে এভাবে আমরা এই কার্যক্রমগুলো পরিচালনা করতে পারতাম না। সবকিছু স্থবির হয়ে থাকতো।’

১৯৭৫ সালের ১৫ অগাস্ট জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে যখন সপরিবারে হত্যা করা হয়, তার দুই মেয়ে শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানা তখন জার্মানিতে। পরে মায়ের সঙ্গে জার্মানি থেকে ভারতে যান জয়।

নৈনিতালের সেন্ট জোসেফ কলেজে লেখাপড়া করার পর যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিভার্সিটি অব টেক্সাস অ্যাট আর্লিংটন থেকে কম্পিউটার সায়েন্সে স্নাতক করেন বঙ্গবন্ধুর দৌহিত্র জয়। পরে হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয় থেকে লোক প্রশাসনে স্নাতকোত্তর করেন।

ছেলের কাছেই কম্পিউটারে হাতেখড়ি

১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৬, বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, ‘ছেলে সজিব ওয়াজেদ জয়ের কাছেই তার কম্পিউটারের হাতেখড়ি হয়েছে।’ প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে প্রাথমিক শিক্ষা উপকরণ বিতরণ কার্যক্রম উদ্বোধন করতে গিয়ে দেওয়া বক্তব্যে এ তথ্য জানান শেখ হাসিনা। শেখার কোনও বয়েস নেই উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘ছেলে দেশে এলে এখনও তার কাছে আমি কম্পিউটারের নানা বিষয় শিখি।’

সর্বশেষ - সকল নিউজ

আপনার জন্য নির্বাচিত

নির্বাচনকালীন সরকারের রূপরেখা, বিএনপির প্রস্তাবে তিন ইস্যু অগ্রাধিকারে

দুই মেয়েকে নিয়ে জাপানি মায়ের যাওয়ার চেষ্টা ফেরাল পুলিশ

সরকার নবায়নযোগ্য জ্বালানিতে জোর দিচ্ছে

রোববার সন্ধ্যা ৭টা পর্যন্ত কক্সবাজার, রাত ১২টা পর্যন্ত চট্টগ্রাম বিমানবন্দর বন্ধ

মাধ্যমিকে বার্ষিক পরীক্ষা হচ্ছে না

বিএনপি উল্টাপাল্টা স্বপ্ন দেখলে বেগম জিয়াকে কারাগারে ফেরতের কথা ভাবতে হবে : তথ্যমন্ত্রী

টাকার ভাগ বন্ধ হওয়ায় নুর ও রেজার সম্পর্কে ফাটল

তলে তলে বিএনপির অনেকেই নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছেন : সেতুমন্ত্রী

রাজধানীর সঙ্গে যুক্ত হলো নতুন ট্রেন ‘বুড়িমারী এক্সপ্রেস’

প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে তৃণমূল বিএনপির নেতাদের সাক্ষাৎ